Showing all 9 results
Filter by price
Product tags
ইলাল উখতিল মুসলিমা
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৩০৪
হার্ড কভার
‘মুসলিম বোনের প্রতি’— জীবন ও জগৎজুড়ে অসংখ্য গল্প। নারীর জীবনজুড়ে যত গল্প, তার সবচেয়ে উৎসাহী পাঠক হয় তার বোন। কী শৈশব, কী কৈশোর, সংসার, সন্তান, সমাজ নিয়ে জীবনযুদ্ধের ময়দান; সবখানেই একজন বোনের মতো দরদি শ্রোতা কোথায় পাওয়া যায়! কে আছে বোনের মতো যে জীবনের ফেলে দেয়া পাণ্ডুলিপি তুলে এনে সুন্দর পরামর্শ দিয়ে সহজ রাস্তার রঙিন ছবি এঁকে দেয় ধূসর কাগজে। এর কারণ হয়তো এই— যে সমাজ ও পরিবেশে একটি কন্যাসন্তান বেড়ে ওঠে, ঠিক একই প্রাপ্তি ও প্রতিকূলতা নিয়ে নারী হয়ে ওঠে তার বোনটিও। ‘ইলাল উখতিল মুসলিমা’ বইটি বলছে তার দৈনন্দিন জীবনের বোধ ও অস্তিত্বের গল্প। আহ্বান করছে এক অসীম অালোক উন্নত জীবনের দিকে, যেখানে নারী পুরুষ নির্বিশেষে সুশোভিত হয়ে আছে রবের দেওয়া অনন্য এক মর্যাদায়। সৃষ্টির সেরা মর্যাদা। রব বলেন, যারা ইমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারাই সৃষ্টির সেরা।
অতি ক্ষুদ্র এ পৃথিবীর পরমাণু বিষয়-সমস্যা নিয়ে মানুষজাতির যে জীবন, সে ছোট্ট, অতি ছোট্ট জীবনের ক্ষুদ্রতার মাধ্যমেই এ মহাবিশ্বের লক্ষ কোটি সৃষ্টির সেরা হওয়ার কুরআনি প্রচেষ্টা হলো— ‘ইলাল উখতিল মুসলিমা’
গুনাহ মাফের আমল
জীবন যদি হতো নারী সাহাবীর মত
ফেরা ২
বেলা ফুরাবার আগে
রূহের খোরাক
রূহের চিকিৎসা
সুখের নাটাই
সম্পাদনা : আবুল হাসানাত কাসিম, আব্দুল্লাহ মাহমুদ, নুসরাত জাহান মুন
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১০৪
সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে মানুষ সুখের সন্ধান করে ফিরছে। নিজেদের জীবনকে সুখের আবরণে আচ্ছাদিত করতে মানুষের আজন্ম অভিপ্রায়। সভ্যতা এগোলো, মানুষ সংঘবদ্ধ হলো, গড়ে উঠলো সমাজ, রাষ্ট্র আর পরিবার। মানুষ থিঁতু হলো একটা জায়গায়। কিন্তু, সুখ সন্ধানে তার যে পৌরাণিক পৌনঃপুনিকতা, তা থেকে সে কি নিবৃত হতে পেরেছে কখনো?
আজ আমরা জানি, ব্যক্তিজীবন, সমাজজীবন কিংবা রাষ্ট্রজীবন, সবখানেই মুখ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পরিবার। একটা পরিবার কাঠামোর মধ্যেই নিহিত থাকে আমাদের সমাজজীবন, রাষ্ট্রজীবন আর ব্যক্তিজীবনের সুখের বীজ। আমাদের পরিবার যতোখানি গোছানো হবে, যতোখানি পরিপাটি হবে আমাদের সংসার, আমরা ততোখানিই সুখের কাছাকাছি যেতে পারবো। তবে, এসবকিছুকে ছাপিয়ে, সুখী জীবনের সবচেয়ে বড় এবং সারকথা নিহিত আছে যে বিষয়ে, তা হলো মহান রবের সন্তুষ্টি। আমরা একটা বৃত্তবন্দী জীবন পার করি। আমাদের কেন্দ্রে আল্লাহর সন্তুষ্টি বিধানই প্রধান এবং মুখ্য। ফলে, আমরা যতোখানি কেন্দ্রের কাছাকাছি থাকতে পারবো, কিংবা একীভূত হতে পারবো তার মাঝে, ততোই আমাদের জীবন সুখী হবে। সুখের সুন্দর সৌন্দর্য তখন আমাদের জীবনে প্রস্ফুটিত হবে। বৃত্তবন্দী সেই জীবনের পরত থেকে, সুখের অনুসন্ধানে লেখিকা আফরোজা হাসান রচনা করেছেন ‘সুখের নাটাই’ শিরোনামে একটি অনন্য শৈলীর উপাখ্যান।
আমাদের বৃত্তবন্দী জীবনের অলিগলি থেকে, জীবনের পরত থেকে তুলে আনা সুখ সন্ধানের গল্পগুলো লেখিকার কলমে দারুণ শৈল্পীকতার রূপ লাভ করেছে। ‘সুখের নাটাই’-এ ভর করে, আমরাও ডুব দেবো অনন্ত অসীম আকাশে, যেখানে দেখা মিলবে সত্যিকার সুখের ঘুড়ির